শুধু ধর্ষকদের নয় নির্দেশদাতাদেরও বিচারের আওতায় আনতে হবে। যারা এই ধরনের নির্দেশ দিয়েছিল যে, নির্দিষ্ট প্রতীকে ভোট না দিলে নির্যাতন করতে হবে, তাদেরকে বিচারের কাঠগড়ায় দাঁড় না করালে প্রকৃত অপরাধীর বিচার হয়েছে বলে ধর্তব্য হবে না। এবং অপরাধ প্রবণতাও হ্রাস পাবে না।
আজ সকালে নোয়াখালীর সুবর্ণচরে নির্যাতিতা পারুল বেগমকে দেখতে গিয়ে যুব মজলিস নেতা মাওলানা মামুনুল হক এ কথা বলেন।
মাও.মামুনুল হক আরও বলেন, ধর্মীয় অবক্ষয় মানুষকে পশুত্বের দিকে নিয়ে যাচ্ছে। স্বদলবলে ধর্ষণের এ ধরনের ঘটনা জাহিলিয়াতকেও হার মানিয়েছে! স্বাধীন একটি দেশে এ ধরনের নির্যাতন কোন ভাবেই মেনে নেয়া যায় না।
এসময় আরো উপস্থিত ছিলেন যুব মজলিসের সাংগঠনিক সম্পাদক মাওলানা আবুল হাসানাত, সহকারী বাইতুল মাল সম্পাদক মাওলানা ফজলুর রহমান, বাংলাদেশ খেলাফত মজলিসের নেতা হাফেজ সালাহ্উদ্দিন, যুব মজলিস নোয়াখালী জেলার সভাপতি মাওলানা মুমিনুল হক, সহসভাপতি মাওলানা ইমরান নোমানী সহ প্রমুখ।
মাওলানা মামুনুল হক নির্যাতিতা বোন পারুল কে নগদ আর্থিক সাহায্যও প্রদান করেন।