রাহবার২৪

৪২তম কেন্দ্রীয় পরীক্ষার তারিখ ও ফি ঘোষণা বেফাকের

চাঁদের তারিখে অমিল হলে পরীক্ষা শুরুর তারিখ ৮ এপ্রিল ২০১৯ ঈসাঈ চূড়ান্ত বিবেচিত হবে

বেফাকুল মাদারিসিল আরাবিয়া বাংলাদেশ (বাংলাদেশ কওমী মাদরাসা শিক্ষা বোর্ড)-এর ইলহাকভূক্ত মাদরাসাসমূহ (দরসিয়াত (পুরুষ ও মহিলা) , তাহফীযুল কুরআন, ও ’ইলমুত তাজবীদ ওয়াল ক্বিরাআত)-এর পরিচালকবৃন্দকে অবগত করা যাচ্ছে যে, বিগত ২৪/১১/৩৯হি: মোতাবেক ৭/ ৮/১৮ ঈ: তারিখে অনুষ্ঠিত পরীক্ষা নিয়ন্ত্রণ কমিটির সভার সুফারিশে এবং ২৯/১০/২০১৮ঈ: তারিখের মজলিশে আমেলার মিটিংয়ের সিদ্ধান্ত অনুযায়ী ৪২ তম কেন্দ্রীয় পরীক্ষার তারিখ ও ফি নির্ধারণ করা হয়েছে ।

পরীক্ষার তারিখ

দরসিয়াত -এর পরীক্ষা : ২ শা’বান ১৪৪০ হিজরী, মোতাবেক ৮ এপ্রিল ২০১৯ ঈসাব্দ, ২৫ চৈত্র ১৪২৬ বঙ্গাব্দ রোজ সোমবার হতে শুরু হবে।

তাহফীযুল কুরআন ও ’ইলমুত তাজবীদ ওয়াল ক্বিরাআত -এর পরীক্ষা : ৪ শা’বান ১৪৪০ হিজরী, মোতাবেক ১০ এপ্রিল ২০১৯ ঈসাব্দ, ২৭ চৈত্র ১৪২৬ বঙ্গাব্দ রোজ বুধবার হতে পর্যায়ক্রমে।

নাযিরা (ইবতিদাইয়্যাহ) এর পরীক্ষা : দরসিয়াত পরীক্ষা চলাকালে ৮ শা’বান ১৪৪০ হি: মোতাবেক ১৪ এপ্রিল পরীক্ষার্থীর নিজ মারকাযে অনুষ্ঠিত হবে। পরীক্ষা নিয়ন্ত্রণ কমিটির সিদ্ধান্ত মোতাবেক  ৪১ তম কেন্দ্রীয় পরীক্ষা হতে নাযিরা পরীক্ষা নেগরানে আ’লা ও সহকারী নেগরাণের দায়িত্বে থাকবে। নেগরাণগন নিজেরাই এ পরীক্ষা গ্রহণ করবেন।

(বিঃ দ্রঃ- চাঁদের তারিখে অমিল হলে পরীক্ষা শুরুর তারিখ ৮ এপ্রিল ২০১৯ ঈসাঈ চূড়ান্ত বিবেচিত হবে।)

 ফি-এর বিবরণ

ফি জমা দেয়ার শেষ তারিখ : ৩০ জুমাদাল উলা এবং বিলম্বের ক্ষেত্রে শতকরা ১০% হারে বর্ধিত ফিসহ ১৫ জুমাদাল উখরা ১৪৪০ হিজরী পর্যন্ত।

        ছাত্র                                ছাত্রী
       নিয়মিত      অনিয়মিত         নিয়মিত      অনিয়মিত
৩০ জুমাদাল উলা পর্যন্ত ১৫
জুমাদাল উখরা পর্যন্ত
৩০ জুমাদাল উলা পর্যন্ত ১৫ জুমাদাল উখরা পর্যন্ত ৩০ জুমাদাল উলা পর্যন্ত ১৫
জুমাদাল উখরা পর্যন্ত
৩০ জুমাদাল উলা পর্যন্ত ১৫
জুমাদাল উখরা পর্যন্ত
ফযীলত ৬০০ ৬৬০ ৭৫০ ৮২৫ ৭৫০ ৮২৫ ৯৪০ ১০৩০
সানাবিয়্যাহ ’উলইয়া ৫০০ ৫৫০ ৬২৫ ৬৯০ ৬২৫ ৬৯০ ৭৮০ ৮৬০
মুতাওয়াসসিতাহ ৩৬০ ৪০০ ৪৫০ ৫০০ ৪৫০ ৫০০ ৫৬০ ৬২০
ইবতিদাইয়্যাহ ৩৩০ ৩৬০     ৪১০ ৪৫০ ৪১০ ×৪৫০ ৫১০ ৫৬০
তাহ্ফীযুল কুরআন ৪১০ ৪৫০ ৫১০ ৫৬০     ×     ×    ×    ×
ইলমুত তাজবীদ ওয়াল ক্বিরাআত ৪২৫ ৪৭০ ৫৩০ ৫৮০
মানোন্নয়ন         প্রতি মারহালার অনিয়মিত ফি এর সমপরিমাণ।

 

                                                       বিশেষ জ্ঞাতব্য-

১.    পরীক্ষা নিয়ন্ত্রণ কমিটির সিদ্ধান্ত অনুসারে সর্বশেষ ১৫ জুমাদাল উখরা ১৪৪০ হিজরীর মধ্যেই পরীক্ষার্থী অন্তর্ভূক্তি ফরম ও ফি বেফাকের দফতরে পৌঁছে যেতে হবে। উক্ত তারিখের পর ফি ও ফরম গ্রহণ করা হবে না এবং ডাক যোগাযোগের সমস্যা অথবা অন্য কোন সমস্যার কারণে বিলম্বের আপত্তিও গ্রহণযোগ্য হবে না ।

২.    বেফাকের সকল প্রকার পাওনা,চাঁদা ও কুপনের টাকা সত্বর পাঠিয়ে দিন। মারকাযওয়ালা মাদরাসাসমূহের নিকট প্রাপ্য বেফাকের সকল পাওনা ২০ শে জুমাদাল উলার পূর্বে পরিশোধ করতে হবে। প্রকাশ থাকে যে, মজলিসে শূরার সিদ্ধান্ত অনুসারে কোন প্রকার পাওনা বকেয়া থাকলে মারকায বহাল রাখা হবে না।

৩.    যারা একবার পরীক্ষা দিয়ে পাশ করেছেন তারা পাশের বিভাগ উন্নয়ণের জন্য পূনঃ পরীক্ষা দিতে চাইলে ‘মানোন্নয়ন’ নামে পরীক্ষা দিতে পারবে এবং স্বতন্ত্রভাবে ‘মানোন্নয়ন’ নামে ফরম পূরণ করতে হবে। পূর্ববর্তী পরীক্ষার সন, মারহালা, রোল নং ও পাশের বিভাগ উল্লেখ করে আবেদন করতে হবে। ফি অনিয়মিত পরীক্ষার্থীর সমান।

৪.    ফযীলাত মারহালার ‘তাহরীকে দারুল উলূম দেওবন্দ’-এর পরীক্ষা কিতাব ভিত্তিক হবে। নির্ধারিত কিতাব -দেওবন্দ আন্দোলন : ইতিহাস, ঐতিহ্য, অবদান (নিসাব : পূর্ণ কিতাব) লেখক ঃ মাওলানা আবুল ফাতাহ মুহাম্মাদ ইয়াহইয়া (রহ:)।

৫.    ফযীলাত মারহালার “ফিরাকে বাতিলা” সংক্রান্ত নমূনা প্রশ্নপত্র পাঠানো হয়েছে। প্রয়োজনে যোগাযোগ করুন। শরহুল ‘আকাইদের ৪টি এবং “ফিরাকে বাতিলার” ২টি প্রশ্ন হবে  এবং শরহুল ‘আকাইদের ২টি ও ফিরাকে বাতিলার ১টি প্রশ্নের উত্তর দিতে হবে। ফিরাকে বাতিলার জন্য সহযোগী বই “ইসলামী ‘আকীদা ও ভ্রান্ত মতবাদ”। লেখক : মাওলানা হেমায়েত উদ্দীন।

৬.    ইবতিদাইয়্যাহ (প্রাইমারী)-তে কুরআন শরীফের নাযিরা-তিলাওয়াতের  ১০০ নম্বরের (মৌখিক) পরীক্ষায় পাশ ৫০ নম্বর নির্ধারিত। পূর্ণ কুরআন মজীদ থেকে পরীক্ষা হবে। নাযিরা পরীক্ষায় ফেল করলে কোন অবস্থাতেই উত্তীর্ণ বিবেচিত হবে না।

৭.    ইবতিদাইয়্যাহ- তে তা’লীমুল ইসলামের সাথে ‘ইসলামী তাহযীব’ এর পরীক্ষা হবে। ইসলামী তাহযীব (পৃঃ ৪৮-৬০) থেকে ২টি প্রশ্ন হবে। একটির উত্তর দিতে হবে।

৮.   হিফয পরীক্ষার বিষয় ও নম্বর নিম্নরূপঃ তিলাওয়াত (ইয়াদ) ১০০, তাজবীদ (মৌখিক) ৫০ এবং মাসাইল (রাহে নাজাত কিতাব পর্যায়ের) ৫০। মোট ২০০ (হিফযের নিসাব নামা দ্রষ্টব্য)। তিলাওয়াত (ইয়াদ) বিষয়ে ফেল করলে কোন অবস্থাতেই উত্তীর্ণ বিবেচিত হবে না। তাহ্ফীযুল কুরআন পরীক্ষায় বিভাগ বিন্যাস তিলাওয়াত (ইয়াদ) বিষয়ে প্রাপ্ত নম্বরের ভিত্তিতে হবে। অর্থাৎ মুমতায : তিলাওয়াতে ৮০ সহ মোট ১৭০, জায়্যিদ জিদ্দান : তিলাওয়াতে ৭০ সহ মোট ১৫০, জায়্যিদ : তিলাওয়াতে ৬০ সহ মোট ১২০, মাকবূল : তিলাওয়াতে ৫০ সহ মোট ৯০।

৯.    সানাবিয়া ‘উলইয়া -মহিলা (শরহুল বিকায়া) মারহালার পরীক্ষা দেয়া আবশ্যক। তাই সকল মহিলা মাদরাসা সানাবিয়া ‘উলইয়া-এর পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করা বাধ্যতামূলক। ৩৫তম পরীক্ষা ১৪৩৩হিঃ / ২০১২ ঈঃ থেকে সানাবিয়্যাহ ‘উলইয়া পরীক্ষায় পুরুষ মারকাযের ন্যায় মহিলা মাদরাসার অংশগ্রহণ বাধ্যতামূলক করা হয়েছে।

১০.   কোন পুরুষ মাদরাসা হতে বালিকা পরীক্ষার্থী নেয়া হবে না। আপনার মাদরাসায় কোন বালিকা পরীক্ষার্থী থাকলে ভিন্ন একটি ইলহাকী নম্বরে তাদের অন্তর্ভুক্ত করতে হবে। এ ইলহাকী নম্বর বেফাকের পরীক্ষা বিভাগে যোগাযোগ করে জেনে নিতে হবে। এ বালিকা পরীক্ষার্থীদের কোন মহিলা মারকাযে পরীক্ষা দিতে হবে। তবে কোন মহিলা মাদরাসা হতে বালক / পুরুষ পরীক্ষার্থী পরীক্ষা দিতে পারবে না।

 

                                                         বিজ্ঞপ্তি নং (১)

পরীক্ষার ফরম পূরণ ও ফি প্রেরণের নিয়মাবলী

৪২তম কেন্দ্রীয় পরীক্ষা -১৪৪০ হিঃ/ ২০১৯ ঈঃ

১।    চলতি বছর ৪২ তম কেন্দ্রীয় পরীক্ষায় পরীক্ষার্থীদের নিবন্ধন (রেজিস্ট্রেশন) অনুযায়ী আপনাদের মাদরাসার পরীক্ষার্থীদের নাম, পিতার নাম ও জন্ম তারিখ সম্বলিত পরীক্ষার্থীদের ফি-এর ফরম প্রেরণ করা হল। এ ফরমে পরীক্ষার্থীদের ফি উল্লেখ করে ফরমের নিচের অংশে মুহতামিম সাহেবের দস্তখত ও সীল প্রদান করে বেফাক দফতরে পাঠিয়ে দিবেন। ফরমটির অনুলিপি মাদরাসার দফতরে সংরক্ষণ করবেন। প্রেরিত পরীক্ষার্থী ফি-এর ফরমে কোন ভুল ভ্রান্তি থাকলে তা লাল কালি দ্বারা সংশোধন করে দিবেন। প্রয়োজনে পরীক্ষা নিয়ন্ত্রণ বিভাগে যোগাযোগ করবেন। তবে প্রেরিত ফরমে পরীক্ষার্থী পরিবর্তন বা নতুন কোন পরীক্ষার্থী অন্তর্ভূক্ত করা যাবে না।

২।    ৪২তম কেন্দ্রীয় পরীক্ষায় মুতাওয়াসসিতাহ, ইবতিদাইয়্যাহ এবং তাহফীযুল কুরআন ও ’ইলমুত তাজবীদ ওয়াল ক্বিরাআত পরীক্ষার্থীদের সদ্য তোলা পাসপোর্ট আকারের ছবি আবশ্যিকভাবে হল পরিচালককে প্রদর্শন করতে হবে। পরীক্ষার্থীর বেতাকা (প্রবেশপত্র) প্রাপ্তির পর সংশ্লিষ্ট মাদরাসার মুহতামিম সাহেবের সীলসহ স্বাক্ষরিত একটি ছবি বেতাকায় সংযুক্ত করে দিবেন। উল্লেখ্য যে, এ বিধানটি শুধু পুরুষ মাদরাসার ক্ষেত্রে প্রযোজ্য হবে।

৩।   নিবন্ধন ফরমে যে সকল পরীক্ষার্থীদেরকে অনিয়মিত দেখানো হয়েছে তাদেরকে অনিয়মিত হিসাবেই ফি দাখিল করতে হবে। অর্থাৎ অনিয়মিতকে নিয়মিত এবং নিয়মিতকে অনিয়মিত করা যাবে না।

৪।    মারহালাওয়ারী ফি-এর বিবরণী ফরমটি পূরণ করে পরীক্ষার্থী ফরমের সহিত অবশ্যই জমা দিবেন।

৫।    ‘রোল নং’ ঘরটি খালি রাখবেন; এটি দফতরে বেফাক পূরণ করবে।

৬।   ‘ফি’-এর ঘরে টাকার পরিমাণ অংকে ও কথায় পরিস্কার করে লিখবেন।

৭।    ফরম ও ফি পাঠাবার শেষ তারিখ ৩০ জুমাদাল উলা ১৪৪০ হি:। এর পরে প্রতি পরীক্ষার্থীর জন্যে শতকরা ১০% হারে বর্ধিত ফি দিতে হবে। বর্ধিত ফিসহ ফরম গ্রহণের সর্বশেষ তারিখ ১৫ জুমাদাল উখরা ১৪৪০ হিজরী।

৮।   ফি-এর সঙ্গে বেফাকের অন্যান্য প্রাপ্য (বকেয়া/বর্তমান বছরের) যথা- বার্ষিক চাঁদা, মারকায ফি/চাঁদা (যদি থাকে) এবং কুপনের টাকা ইত্যাদিও পাঠিয়ে দিবেন।

৯।   প্রেরণের সুবিধার্থে মারকাযের অন্তর্ভূক্ত সকল মাদরাসার কাগজপত্র, ফরম, ফি ইত্যাদি সংগ্রহ করে এক সাথে হাতে হাতে বেফাক অফিসে জমা দিতে পারবেন।

১০।   চেক, টি.টি, অনলাইন ও কুরিয়ার সার্ভিসে টাকা পাঠাবেন না। খামের ভিতর নগদ টাকা প্রেরণ করা নিষেধ। এসব মাধ্যমে টাকা প্রেরণ করলে ঐ টাকা বেফাক গ্রহণ করবে না।

১১। যে কোন প্রকার টাকা প্রেরণ ও আর্থিক লেন-দেন সংক্রান্ত তথ্য জানার জন্য- ০১৯৭৭৫০৫০৫৭, ০১৮৭৭৩৮৫৯৪৯ নম্বরে যোগাযোগ করুন।

১২।   সর্বশেষ তারিখের প্রতি অবশ্যই লক্ষ্য রাখতে হবে। বিগত ৩১তম পরীক্ষা হতে পরীক্ষার সকল কার্যক্রম কম্পিউটার সফটওয়্যার-এর মাধ্যমে সম্পাদন করা হচ্ছে। একই মাদরাসার পরীক্ষার্থী ফরম একাধিক বার জমা করা পরীক্ষার ধারাবাহিক কাজে বিঘ্ন সৃষ্টি করে, তাই একান্ত প্রয়োজনে নির্ধারিত তারিখের মধ্যে একবার মাত্র পুণঃ পরীক্ষার্থী নেয়ার ব্যবস্থা করা যেতে পারে। কোন অবস্থাতেই একবারের বেশী নেয়া যাবে না।

১৩।  ফি-এর টাকা কোন মাধ্যমে পাঠালেন তার তথ্য মারহালাওয়ারী ফি-এর বিবরণী ফরমে অবশ্যই উল্লেখ করতে হবে।

১৪।  একাধিক মাদরাসার ফি এক সাথে প্রেরণের ক্ষেত্রে আলাদা কাগজে বিবরণ দিতে হবে।

                                                           বিজ্ঞপ্তি নং (২)

কেন্দ্রীয় পরীক্ষার অন্তর্ভূক্তি ফি’-এর টাকা পাঠানোর নিয়মাবলী

৪২তম কেন্দ্রীয় পরীক্ষা ১৪৪০ হিজরী /২০১৯ ঈসায়ী

১। পরীক্ষার ফি’-এর টাকা “বেফাকুল মাদারিসিল আরাবিয়া বাংলাদেশ” / Befaqul Madarisil Arabia Bangladesh এই নামে ব্যাংকে পে অর্ডার করে, পে অর্ডারের মূল কপিসহ অন্তর্ভূক্তি ফরম অফিসে নিজ হাতে অথবা লোক মারফত জমা দিতে হবে।

২। কুরিয়ার সার্ভিস যোগে ফরম প্রেরণ করলে উপরে উল্লেখিত নিয়ম মোতাবেক পে-অর্ডার করে, পে- অর্ডারের মূল কপি ও ফরম এক সংগে  হোম ডেলিভারি দিয়ে প্রেরণ করতে হবে।

৩। পে অর্ডার করতে একান্ত অপারগ হলে সর্বোচ্চ ১০,০০০/- টাকা পর্যন্ত অফিসে নগদ জমা দেয়া যাবে। ১০,০০০/-  টাকার ঊর্ধে হলে অবশ্যই পে অর্ডার- এর মাধ্যমে জমা দিতে হবে ।

৪। চেক, টি টি, অনলাইন, কুরিয়ার সার্ভিস অথবা খামের ভিতর কিংবা অন্য কোন পন্থায় টাকা পাঠালে বেফাক কর্তৃপক্ষ এ টাকা উত্তোলন করবে না এবং এর কোন দায়-দায়িত্বও বহন করবে না।

৫। হাতে হাতে পরীক্ষার ফি-এর ফরম ও ফি’ পৌঁছাবার সুবিধার্থে মারকাযের অন্তর্ভূক্ত সকল মাদরাসার কাগজপত্র ও পে অর্ডার (পরীক্ষার ফি-এর টাকা) – এর মূলকপি এক সাথে বেফাক অফিসে নিয়ে আসা যেতে পারে।

৬। পে-অর্ডার এর মূল কপির অপর পৃষ্ঠায় রেখা টানা স্থানে যে সকল মাদরাসার টাকা পে‘অর্ডার করা হয়েছে তাদের “ইলহাক নং” ও মোবাইল নং পেনসিল দ্বারা লিখে দিতে হবে।

৭। পরীক্ষার ফি এর সাথে মারকায ফি, বার্ষিক চাঁদা ইত্যাদি  টাকা ডিডি করলে আলাদা কাগজে উক্ত টাকার বিবরণ ও মাদরাসার ইলহাক নং উল্লেখ করতে হবে।

৮। পে’ অর্ডার নম্বর ও ব্যাংকের নাম, টাকার পরিমাণ ‘মারহালাওয়ারী বিবরণী ফরমে’ অবশ্যই উল্লেখ করবেন।

বিঃ দ্রঃ- ব্যাংকে পে অর্ডার করার ক্ষেত্রে বিশেষভাবে লক্ষণীয় :

(১) পে অর্ডার এর Pay to স্থানে “বেফাকুল মাদারিসিল আরাবিয়া বাংলাদেশ” / Befaqul Madarisil Arabia Bangladesh” বাংলা / ইংরেজী যে নামেই হোক, শুদ্ধ ভাবে লিখে দিতে হবে।

(২) পে’ অর্ডার এর টাকার পরিমাণ অংকে ও কথায় মিলিয়ে নিতে হবে।

(৩) কোন ব্যাংক পে’ অর্ডার দিতে অপারগতা প্রকাশ করলে ডি.ডি গ্রহন করা যাবে। ডিডির ক্ষেত্রে ব্রাঞ্চ যাত্রাবাড়ীর আশেপাশে যে কোন স্থানে দেয়া যেতে পারে।

* পরীক্ষা বিভাগীয় যে কোন তথ্যের জন্য : পরীক্ষা নিয়ন্ত্রক ০১৮১৯৮১৮৭৯৮ সহ.পরীক্ষা নিয়ন্ত্রক ০১৭১৬২৯৯৪৪৪

* মাদরাসা রেজিষ্ট্রেশন, ফরম ও টাকা পৌঁছানো সংক্রান্ত তথ্যের জন্য : ০১৯৭৭৫০৫০৫৭

* কেবলমাত্র আর্থিক লেনদেন : ০১৮৭৭৩৮৫৯৪৯।

(সুত্র : বেফাক ওয়েবসাইট)

 

Follow us

get in touch. stay updated.

জনপ্রিয়