দুপুর ১টার দিকে ওসমানী হাসপাতাল থেকে ওই গৃহবধূকে সিলেট মহানগর হাকিম ৩য় আদালতে নিয়ে আসে পুলিশ।
দেড়টার দিকে তিনি আদালতে ওই রাতের ঘটনার ব্যাপারে বিস্তারিত বর্ণনা দেন। আদালতে তার পুরো জবানববন্দি লিপিবদ্ধ করা হয়।উল্লেখ্য, গত শুক্রবার এমসি কলেজে ঘুরতে আসা এক দম্পতিকে আটকে জোর করে ছাত্রাবাসে তুলে আনে ছাত্রলীগের নেতাকর্মীরা। এরপর স্বামীকে বেঁধে মারধর করে তার স্ত্রীকে সংঘবদ্ধভাবে ধর্ষণ করে সাইফুরসহ অন্যরা।
এ ঘটনায় নির্যাতিতা গৃহবধূর স্বামী শুক্রবার রাতে বাদী হয়ে শাহপরাণ থানায় মামলা করেছেন।
মামলায় এজাহারনামীয় আসামি করা হয়েছে ৬ জনকে। সেই সঙ্গে অজ্ঞাতনামা আরও ২/৩ জনকে আসামি করা হয়।
গৃহবধুর স্বামী উক্ত নৃশংস ঘটনার দৃষ্টান্তমুলক শাস্তির দাবি জানিয়েছেন এবং আর কোন নারী কে এভাবে নির্যাতিত না হতে হয় সে আশাবাদ ব্যাক্ত করেছেন।